
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলায় মনির হোসেন বেপারী(৪৫) নামের জনকে লোহার রট দিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল রাত সাড়ে ১০ টায় গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুর ইউনিয়নের সৈয়াল কান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মনির হোসেন বেপারী কোদালপুর ইউনিয়নের সৈয়াল কান্দি গ্রামে ইসমাইল বেপারীর ছেলে। এ ঘটনায় আজ রোববার সকালে নিহতের স্ত্রী নাজমা বাদী হয়ে ৯ জনকে আসামীকে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় গোসাইরহাট থানার পুলিশ ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় কোদালপুর ইউনিয়নের সৈয়াল কান্দি গ্রামে শহিদ বেপারীরর স্ত্রী ফিরোজা বেগমেনর জুতা হারোনোকে কেন্দ্র কওে মনির বেপারীরর স্ত্রী নাজমা বেগমের সঙ্গে ঝড়গা হয়। শনিবার রাতে ঝড়গার মিমাংসা করার জন্য শালীস বসে। এ শুকুর বেপারী স্থানীয় আবু আলমকে মারধর করে। এ ঘটনায় দু পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চড়িয়ে পড়ে। এ পযায়ে দু গ্রপেুর দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে মারা মারি শুরু হয়। এ সময় মনির বেপারীর ঘাড়ে লোহার রড ডুকিয়ে দেয়। এতে সে মারান্তক আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার রাত ১১ টায় গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত্য ঘোষনা করে। এ ঘটনায় আজ রোববার সকালে নিহতের স্ত্রী নাজমা বাদী হয়ে ৯ জনকে আসামীকে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। গোসাইরহাট থানার পুলিশ আজ রোববার সকালে অভিযার চালিয়ে শুকুর আলী বেপারী(৪৫), আশিক বেপারী(২৭), রকিব বেপারী ( ২৯), খালেক বেপারী(৩৭), শহীদ বেপারী(৫৮), লিটন মুন্সি(৩৫), হুসনে আরা বেগম(৩৮) গ্রেফতার করেছে।
গোসাইরহাট থানার ওসি (তদন্ত) ওবায়েদুল হক বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মনির হোসেন বেপারী নামে একজনের ঘাটে লোহার রড ডুকিয়ে দেয়। এতে সে মারা যায়। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী নাজমা বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করে। পুলিশ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে।